আন্তর্জাতিক ডেস্ক: তাণ্ডব অব্যাহত রেখেছে প্রাণঘাতী করোনা ভাইরাস (কোভিড-১৯)। গত ২৪ ঘন্টায় বিশ্বের ২ লাখ ৯০ হাজার ১৩৩ জন মানুষের দেহে করোনা শনাক্ত হয়েছে। এ নিয়ে আক্রান্তের সংখ্যা বেড়ে ১ কোটি ৭১ লাখ ৭৬ হাজার ৯৭০ জনে দাঁড়িয়েছে।
ওয়ার্ল্ডমিটারের তথ্য অনুযায়ী, গত ২৪ ঘণ্টায় করোনায় প্রাণ ঝরেছে বিশ্বের ৭ হাজার ৩০ জন মানুষের। এতে করে মৃতের সংখ্যা ৬ লাখ ৬৯ হাজার ৫৬৬ জনে ঠেকেছে।
এদিকে গত ২৪ ঘণ্টায় ২ লাখ ৩৮ হাজার ভুক্তভোগী সুস্থ হয়েছেন। এতে করে মোট বেঁচে ফেরার সংখ্যা ১ কোটি ৬ লাখ ৮৯ হাজার ৩০৩ জনে দাঁড়িয়েছে।
করোনায় ভুক্তভোগীদের মধ্যে সবার উপরে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র। যেখানে আক্রান্তের সংখ্যা ৪৫ লাখ ৬৮ হাজার ৩৭ জন। না ফেরার দেশে ১ লাখ ৫৩ হাজার ৮৪০ জন মানুষ।
ব্রাজিলে সংক্রমিতের সংখ্যা বেড়ে ২৫ লাখ ৫৫ হাজার ৫১৮ জনে দাঁড়িয়েছে। প্রাণহানি ৯০ হাজার ১৮৮ জনে ঠেকেছে।
ভারতে গত একদিনেই ৫২ হাজার মানুষের করোনা শনাক্ত হয়েছে। এতে করে আক্রান্তের সংখ্যা ১৫ লাখ ৮৪ হাজার ছাড়িয়ে গেছে। প্রাণহানি ঘটেছে ৩৫ হাজার ৩ জনের।
রাশিয়ায় সংক্রমিতের সংখ্যা ৮ লাখ ২৮ হাজার ছাড়িয়ে গেছে। বিশ্বের দ্বিতীয় বৃহত্তম দেশটিতে এখন পর্যন্ত ১৩ হাজার ৬৭৩ জন মানুষের মৃত্যু হয়েছে করোনায়।
দক্ষিণ আফ্রিকায় সংক্রমিতের সংখ্যা ৪ লাখ ৭১ হাজারের বেশি। আর মৃত্যু হয়েছে ৭ হাজার ৪৯৭ জনের।
উত্তর আমেরিকার দেশ মেক্সিকোয় আক্রান্ত ৪ লাখ ৮ হাজারের অধিক। প্রাণ গেছে ৪৫ হাজার ৩৬১ জন মানুষের।
লাতিন আমেরিকার আরেক দেশ পেরুতে আক্রান্ত ৪ লাখের বেশি। যেখানে মৃতের সংখ্যা ১৮ হাজার ৮১৬ জন।
চিলিতে সংক্রমণ ৩ লাখ ৫২ হাজারের কাছাকাছি। এর মধ্যে ৯ হাজার ২৭৮ জনের প্রাণ কেড়েছে করোনা।
যুক্তরাজ্যে সংক্রমিতের সংখ্যা ৩ লাখ ১ হাজার ৪৫৫ জন। যেখানে মৃত্যু হয়েছে ৪৫ হাজার ৯৬১ জনের।
ইরানে করোনার শিকার ২ লাখ ৯৯ হাজার মানুষ। প্রাণহানি ঘটেছে ১৬ হাজার ৩৪৩ জনের।
পাকিস্তানে করোনার শিকার ২ লাখ ৭৬ হাজার মানুষ। মৃত্যু হয়েছে ৫ হাজার ৮৯২ জনের।
কলম্বিয়ায় শনাক্ত হয়েছে ২ লাখ ৭৬ হাজার রোগী। এর মধ্যে মৃত্যু হয়েছে ৯ হাজার ৪৫৪ জনের।
সৌদি আরবে করোনা রোগীর সংখ্যা ২ লাখ ৭৩ হাজারের কাছাকাছি। এর মধ্যে প্রাণ হারিয়েছেন ২ হাজার ৮১৬ জন।
ইতালিতে করোনার ভুক্তভোগী ২ লাখ ৪৭ হাজারের কাছাকাছি। এর মধ্যে পৃথিবী ছেড়েছেন ৩৫ হাজার ১২৯ জন।
বাংলাদেশে গতকাল বুধবার পর্যন্ত আক্রান্তের সংখ্যা ২ লাখ ৩২ হাজার ১৯৪ জন। এর মধ্যে প্রাণহানি ঘটেছে ৩ হাজার ৩৫ জনের। আর সুস্থ হয়ে ফিরেছেন ১ লাখ ৩০ হাজার ২৯২ জন।
এমআই/