chattolarkhabor
চট্টলার খবর - খবরের সাথে সারাক্ষণ

ফের করোনা আক্রান্তের রেকর্ড গড়ল বিশ্ব

করোনার ছোবলে দিশেহারা পুরো বিশ্ব। দিন দিন পরিস্থিতির অবনতি হচ্ছে। এর মধ্যে টানা ‍দুই দিন দুই লাখের বেশি মানুষ করোনায় আক্রান্ত হয়েছে। যা বিশ্বের জন্য অশনিসংকেত।

গত ২৪ ঘণ্টায় বিশ্বজুড়ে ২ লাখ ৯ হাজার ৬৬০ জন মানুষ করোনা ভাইরাসে (কোভিড-১৯) আক্রান্ত হয়েছেন। যা একদিনে সর্বোচ্চ। এ নিয়ে আক্রান্তের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১ কোটি ১১ লাখ ৮২ হাজার ৫৭৬ জনে।

শনিবার (৪ জুলাই) বাংলাদেশ সময় সকাল পর্যন্ত ওয়ার্ল্ডোমিটারের তথ্যানুযায়ী, আরও ৫ হাজার ১৬৭ জন মানুষের প্রাণ গেছে করোনায়। এ নিয়ে বিশ্বজুড়ে মৃতের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ৫ লাখ ২৮ হাজার ৪০৪ জনে।

শুধু যুক্তরাষ্ট্রেই আক্রান্তের সংখ্যা ২৮ লাখ ৯০ হাজার ৫৮৮ জন। না ফেরার দেশে ১ লাখ ৩২ হাজার ১০১ জন।

দ্বিতীয় সর্ব্বোচ্চ সংক্রমণের দেশ ব্রাজিলে আক্রান্তের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১৫ লাখ ৪৩ হাজার ৩৪১ জনে। প্রাণহানি ৬৩ হাজার ২৫৪ জন।

আক্রান্তের তালিকায় তিনে থাকা রাশিয়ায় সংক্রমিতের সংখ্যা ৬ লাখ ৬৮ হাজার ছুঁই ছুঁই। বিশ্বের দ্বিতীয় বৃহত্তম দেশটিতে এখন পর্যন্ত ৯ হাজার ৮৫৯ জনের মৃত্যু হয়েছে করোনায়।

ভারতে সংক্রমণ সাড়ে ছয় লাখের কাছাকাছি। প্রাণহানি ঘটেছে ১৮ হাজার ৬৬৯ জনের।

লাতিন আমেরিকার দেশ পেরুতে সংক্রমণ ২ লাখ ৯৫ হাজারের বেশি। মৃত্যু হয়েছে সেখানে ১০ হাজার ২২৬ জনের।

চিলিতে সংক্রমণ ২ লাখ ৮৮ হাজার ছাড়িয়েছে। এর মধ্যে প্রাণ গেছে ৬ হাজার ৫১ জনের।

যুক্তরাজ্যে ২ লাখ ৮৪ হাজারের বেশি আক্রান্তে মৃতের সংখ্যা ৪৪ হাজার ১৩১ জনে ঠেকেছে।

মেক্সিকোতে আক্রান্ত ২ লাখ ৪৫ হাজারের বেশি। প্রাণ গেছে সাড়ে ২৯ হাজার ৮৪৩ জনের।

ইউরোপে প্রথম আঘাত হানা ইতালিতে ২ লাখ ৪১ হাজার ১৮১ জন মানুষ করোনার শিকার। এর মধ্যে পৃথিবী ছেড়েছেন ৩৪ হাজার ৮৩৩ জন।

ইরানে আক্রান্তের সংখ্যা বেড়ে ২ লাখ ৩৫ হাজার ছাড়িয়ে গেছে। প্রাণহানি ঘটেছে ১১ হাজার ২৬০ জনের।

পাকিস্তানে করোনার শিকার ২ লাখ ২২ হাজার ছুঁই ছুঁই। মৃত্যু হয়েছে ৪ হাজার ৫৫১ জনের।

তুরস্কে করোনার ভুক্তভোগী ২ লাখ ৩ হাজার ৪৫৬ জন। যেখানে প্রাণহানি ঘটেছে ৫ হাজার ১৮৬ জনের।

সৌদি আরবে করোনা রোগীর সংখ্যা ২ লাখ ১ হাজার ৮০১ জন। এর মধ্যে প্রাণ হারিয়েছেন ১ হাজার ৮০২ জন।

বাংলাদেশে গতকাল শুক্রবার পর্যন্ত আক্রান্তের সংখ্যা ১ লাখ ৫৫ হাজার ৩৯১ জন। এর মধ্যে প্রাণহানি ঘটেছে ১ হাজার ৯৬৮ জনের। আর সুস্থ হয়ে ফিরেছেন ৬৮ হাজার ৪৮ জন।

এই বিভাগের আরও খবর